Advertisement

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে গাজীপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

আসাদুজ্জামান আকাশ : বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গাজীপুরে শিক্ষাভবন, ঢাকায় সেসিপ প্রকল্পের কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্তৃক সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে ও সরকারি মাধ্যমিক বিভাগের বিভিন্ন শুন্য পদে দ্রুত পদোন্নতি/পদায়নের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শহরের রাজবাড়ী রোডে রাণী বিলাসমণি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় ও জয়দেবপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উপস্থিতিতে মানববন্ধনে বক্তারা শিক্ষাভবনে শিক্ষকের উপর হামলাকারীর শাস্তি দাবি করেন যাতে অনুরূপ ঘটনার পুণরাবৃত্তি না ঘটে। পাশাপাশি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরেরর অধীনে সরকারী মাধ্যমিক শাখার বিভিন্ন দপ্তরের শুন্যপদে দ্রুত পদোন্নতি /পদায়নের দাবি জানানো হয়।

উক্ত মানববন্ধনে রানী বিলাশমনি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইয়েদ আমিনুল এহসান এর সভাপতিত্বে ও মোখলেছুর রহমান চৌধুরী টুটুল এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শিক্ষক আবু জাফর মুহাম্মদ ছালেহ, আসাদুজ্জামান, আব্দুল মতিন মিয়া, নাছরিন আঞ্জুমান রুনী, রায়হান উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, মো. রুবেল মিয়া প্রমুখ।

আয়াতুল্লাহ খামেনির মন্তব্যের কড়া নিন্দা জানালো ভারত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিয়ে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি যে মন্তব্য করেছেন তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে নয়াদিল্লি। দিল্লির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, খামেনি যে মন্তব্য করেছে তা অগ্রহণযোগ্য। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণবীর জয়েসওয়াল এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

গত সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রণবীর জয়েসওয়াল বলেন, “ভারতের সংখ্যালঘুদের নিয়ে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা যে মন্তব্য করেছেন, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাই। এসব ভুল তথ্য এবং অগ্রহণযোগ্য। যেসব দেশ সংখ্যালঘুদের নিয়ে কথা বলছে, তাদেরকে পরামর্শ দিচ্ছি, তারা যেন অন্যদের নিয়ে পর্যবেক্ষণ দেয়ার আগে নিজেদের কর্মকাণ্ডের দিকে নজর দেয়।”

ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার ধর্মীয় নেতাদের একটি সমাবেশে বক্তব্য দেন খামেনি। সেখানে তিনি ফিলিস্তিনের গাজা, ভারত ও মিয়ানমারে মুসলিমদের ‘দুর্দশা’ নিয়ে কথা বলেন। পরে ওই বক্তব্যের অংশ খামেনির এক্স অ্যাকাউন্টেও প্রকাশ করা হয়।

খামেনির ওই পোস্টে বলা হয়েছে, “মিয়ানমার, গাজা, ভারত অথবা অন্য যেকোনো স্থানে মুসলিমরা যে দুর্দশার মধ্যে রয়েছে, তার প্রতি যদি অমনোযোগী হয়ে পড়ি, তাহলে আমরা নিজেদের মুসলিম হিসেবে বিবেচনা করতে পারি না।”