Advertisement

দেশব্যাপী হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ এর প্রতিবাদে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভা

মো. নবী হোসেন, নারায়ণগঞ্জ : আজ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত বাংলাদেশ, কাশীপুর ইউনিয়নের উদ্যোগে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান তথা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও দেশব্যাপী হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভা আয়োজন করা হয়।

জুম্মার নামাজের পরে কাশীপুর খিলমার্কেট মেইন সড়কে এই বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। গাউছিয়া খলিলিয়া সুন্নিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিম খানার সাধারণ সম্পাদক, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত বাংলাদেশ, কাশীপুর ইউনিয়ন এর সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব আফজাল হোসেন তালুকদারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কাশীপুর ইউনিয়ন আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক, কাশীপুর দক্ষিক গোয়ালবন্দ জামে মসজিদের ইমান ও খতিব, দেশবরেণ্য স্পষ্টবাদী বক্তা ক্বারী ওবায়দুল্লাহ আশরাফী। আরো বক্তব্য রাখেন সুন্নিয়াতের খাদেম আলহাজ্ব ফয়সাল মাহমুদ। হযরত মাওলানা ক্বারী ওবায়দুল্লাহ আশরাফী হুশিয়ার কন্ঠে বলেন, কেউ যদি দাঙ্গা সংঘটিত করতে চান সাবধান, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, কোন মাজারে আঘাত আনলে আমরা চুপ থাকব না কারন, মাজার তৈরি করা আল্লাহর সুন্নত, কাজেই সাবধান, সাবধান, কোথাও লুট করা, ডাকাতি করা চলবে না,আমরা সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিরোধ করব। কাশীপুরের সকল মুসলিম এই বিক্ষোভ প্রতিবাদ সভা ও মিছিলে যোগদান করেন।

রাঙামাটিতে পুলিশের বিক্ষোভ-কর্মবিরতি “দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা পুলিশ সদস্যদের জাতীয় শত্রুতে পরিণত করেছে”

আলমগীর মানিক, রাঙামাটি : দূর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের অবৈধ সম্পদ জব্দ করে রাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ ও পুলিশ সদস্যদের কল্যাণে ব্যয় করার দাবিসহ ১১ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে রাঙামাটিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে কয়েকশো পুলিশ সদস্য।

১১ দফা দাবিতে বাংলাদেশ পুলিশের বৈষম্য বিরোধী কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির ডাকা কর্মবিরতির অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাঙামাটিতেও কর্মবিরতি পালনকারি পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যরা এসব দাবি জানিয়েছেন।

 রাঙামাটির সুখী নীলগঞ্জের পুলিশ লাইনে দাবি আদায় ও কর্মবিরতির সমর্থনে এই কর্মসূচি পালন করে পুলিশ সদস্যরা।
বিক্ষোভ ও কর্মবিরতির এই কর্মসূচিতে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা বিগত ১৫ বছরে অধস্তন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিসিএস পুলিশ অফিসারদের বিভিন্ন অন্যায়য়ের কথা তুলে ধরে তাদের শাস্তির দাবি করেন।
নিজেদের সহকর্মী পুলিশ সদস্যগণসহ আন্দোলনে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবিসহ একই সঙ্গে পুলিশ সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, ১১ দফা পুরন না হওয়া পর্যন্ত কর্মে ফিরবেন না তারা।
এদিকে, বিক্ষোভ সমাবেশে আন্দোলনকারি পুলিশ সদস্যরা জানান, সারাদেশেই উদ্বর্তন পুলিশ কর্মকর্তারা যখন প্রাণভয়ে তাদের সহকর্মীদের রেখে পালিয়ে যাচ্ছিলো; এমনই সময়ে রাঙামাটির পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ সারারাত ঘুম নাগিয়ে রাঙামাটির পুলিশ লাইন্সে গিয়ে নিজ সহকর্মীদের পাশে অবস্থান করেছেন। একজন দায়িত্বশীল পুলিশ সুপারের এমন সাহসি পদক্ষেপের ফলে রাঙামাটিতে পুলিশের মধ্যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি।

দেশের ক্রান্তিলগ্নে যানযট নিরসন, খাবার পানি ও বিস্কুট বিতরণ করেন লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা নারায়ণগঞ্জ সিটি ও লিও ক্লাব অব নারায়ণগঞ্জ সিটি

শায়েস্তাগঞ্জ এ প্রতিটা মোড়ে ট্রাফিকে কাজ করছে স্বেচ্ছাসেবীরা

তুহিনুর রহমান তালুকদার, স্টাফ রির্পোটার : হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় ট্রাফিকের দায়িত্ব নিয়েছে স্বেচ্ছাসেবীরা। শুক্রবার (৯ আগস্ট সকাল থেকে শায়েস্তাগঞ্জের বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে যানজট নিরসনের জন্য তাদের কাজ করতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কে অবস্থান নিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন শিক্ষার্থীরা। কারো হাতে লাঠি, মুখে বাঁশি। ট্রাফিক পুলিশের মতো ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন তারা।

এদিকে রাস্তায় পুলিশ প্রশাসনকে দেখা যায়নি। তবে সতর্কতা অবস্থানে দেখা গিছে সেনাবাহিনীদের। ট্রাফিকের সমন্বয়কারী হিসেবে যিনি ছিলেন উন্নয়ন সমাজসেবা পরিষদ এর দায়িত্বশীলরা, এইচ.শাহিন আলম প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ও তানভীর আহম্মদ সিনিয়র-সভাপতি, আল আমিন সাঈফী অত্র সংগঠন। ‘সকাল থেকেই শায়েস্তাগঞ্জের বিভিন্ন মোড়ে উদ্যোগে অবস্থান করি। যাতে যানজট না হয়।’

এতে অনেক সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থীদেরকে বিভিন্ন খাবার দিয়ে সহযোগিতা করেছেন অনেক পথচারী এবং দুপুরের কর্মরত শিক্ষার্থীদেরকে খাবারের ব্যবস্থা করেছেন ফারদিন-মারদিন হোটেলের মালিক,আব্দুল আহাদ।

যেসব প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। আলিফ সুবান ডিগ্রী কলেজ মিরপুরের BNCC সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন প্রজেক্ট টুমরো সকল, সদস্য বৃন্দ। আরও ছিলেন মহিউদ্দিন,শায়েস্তাগঞ্জ।

বৃন্দাবন সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মোছাম্মদ মীর শিমু আক্তার। উন্নয়ন সমাজসেবা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক শাহিন আলম, এদের সকলের মনিটরিং করেছেন: সমন্বনয়ক আল আমিন সাইফী।

এ অবস্থায় শহরবাসীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব বোধ থেকে সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণে নেমেছি। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা দায়িত্বে না আসা পর্যন্ত এই কাজ চালিয়ে যাব।’

পথচারীরা বলেন, ‘আমরা খুবই খুশি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা রাস্তায় যানজট নিরসনের জন্য কাজ করছে। এতে আরো বেশি ভালো লাগছে।’ তারা বলেন, নতুন উদ্যোগে, নতুন উদ্যমে দেশটি এগিয়ে যাক। রিকশাচালক কাওসার মিয়া জানান, ছাত্ররা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে, দেখে খুব ভালো লাগছে।।

আদিবাসী স্বীকৃতি নিয়ে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাঙামাটিতে মানববন্ধন-বিক্ষোভ

আলমগীর মানিক, রাঙামাটি : পাহাড়ে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিদের আদিবাসী হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি বাস্তবায়ন করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে পৃথক বিচ্ছিন্ন করে পৃথক রাষ্ট্রে পরিণত করবে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারি চক্র। সুদূর প্রসারি এই চক্রান্ত বাস্তবায়নে জড়িত রয়েছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গোষ্ঠি। শুক্রবার সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে রাঙামাটিতে আয়োজিত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এসব অভিযোগ করেন।

শুক্রবার দুপুরে রাঙামাটি শহরের বনরূপায় অনুষ্ঠিত এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ রাঙামাটির সাধারণ সম্পাদক মো: তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: হাবীব আজম, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ রাঙামাটির সহ-সভাপতি কাজি জালোয়া, চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি গিয়াস উদ্দিন, রাঙামাটি সরকারি কলেজ শাখার আহ্বায়ক মো: শহিদুল ইসলাম, পৌর শাখার সভাপতি মো: পারভেজ মোশারফ হোসেন প্রমুখ।

এসময় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, আদিবাসী হতে হলে ভূমি সন্তান হতে হয় এবং হাজার বছরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধারণ করতে হয়। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, মায়ানমার ও চীন হতে পার্বত্য চট্টগ্রামে অভিবাসী হিসেবে এসে বসতিস্থাপন করলে ভূমি সন্তান হওয়া যায় না।

মূলতঃ আদিবাসী স্বীকৃতির নামে আলাদা রাষ্ট্র “জুম্মলেন্ড” প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কতিপয় উপজাতীয় ও দেশীয় কুচক্রী মহল। এইসব কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের প্রতিহত করার আহবান জানান বক্তারা।

ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করা শিক্ষার্থীদের মাঝে মোস্তফা চেয়ারম্যান স্মৃতি সংঘের খাবার বিতরণ

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  রাঙামাটিতে মোমবাতি প্রজ্জলন

আলমগীর মানিক, রাঙামাটি : বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দীর্ঘ সংগ্রামে শত শহীদের স্বরণে পার্বত্য জেলা রাঙামাটি শহরে মোমবাতি প্রজ্জলন ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সাংস্কৃতিক (দেশাত্মবোধক গান) অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় রাঙামাটি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে কয়েকশো শিক্ষার্থী, তরুণ-তরুণী ও অভিভাবক অংশগ্রহণ করেন।

এতে রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার আল হক, সাবেক সভাপতি সামশুল আলম, দৈনিক রাঙামাটি পত্রিকার চীফ রিপোর্টার আলমগীর মানিক, গরবা ট্যুরিজমের ফাউন্ডার এ্যান্ড সিইও টোয়ার সভাপতি বাদশা ফয়সাল, তরুণ উদ্যোক্তা শেখ তাসনিফ হায়দার নির্জন, সাংবাদিক ইয়াছিন রানা সোহেলসহ বিভিন্ন পেশাজীবি নেতৃবৃন্দ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে নিহতদের স্মরণে একমিনিট নিরবতা পালনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের শুরু করা হয়। পরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও দেশাত্ববোধক গান গেয়ে সন্ধ্যারাতে নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জলন করে অংশগ্রহণকারিরা।

রাঙামাটি জেলার সমন্বয়ক আব্দুল আহাদ, তানভীর রাহাত, আফিয়া আক্তার, শরিফুল ইসলাম সাকিল, মোস্তফা রাজু, রোমান, মুহাম্মদ জসিম, সিগমা রশীদ তাবিয়া, মুহাম্মদ রাকিব, আবু আবরার আলভী, রোবায়েত হোসেন তুহিন, শাহীনুর আবছার, মুহাম্মদ শাহজাহান, মুহাম্মদ প্রিন্সের নেতৃত্বে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের অন্তবর্তীকালীণ সরকারের প্রথমদিনকে ব্যাপক অংশগ্রহণের মধ্যদিয়ে স্মরণীয় করে রাখার পাশাপাশি আগামীতে একটি সম্মৃদ্ধশীল রাঙামাটিতে জবাবদিহিতামূলক সমাজ বিনির্মাণে নিজেদের সর্বোচ্চ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন প্রায় অর্ধ হাজারো অংশগ্রহণকারি।

গাজীপুরে ব্রি’র মহাপরিচালকের স্বেচ্ছায় অবসরের আবেদন

অধ্যাপক আবুল হোসেন চৌধুরী : বাংলাদেশ ধানগবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)-এর মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মো. শাহজাহান কবীর স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেছেন।

আজ ১০ আগস্ট (বুধবার) তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন।

ব্রি সূত্রে জানা যায়, তিনি ১৯৯৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরিতে যোগ দেন। পরে ২০১৭ সালের ৩১ আগস্ট একই প্রতিষ্ঠানে ডিজি পদে দায়িত্ব পান। সর্বশেষ তিনি ওই পদে ডিজি পদেই টানা সাত বছর চাকুরি করে আসছিলেন।

একান্ত ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ৮আগস্ট তিনি একান্ত ব্যক্তিগত কারণে স্বেচ্ছায় অবসরের আবেদন করেন।
এ পদে যোগদানের আগে তিনি এ প্রশাসন ও সাধারণ পরিষদ হিসেবে ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশাসন ও সাধারণ পরিচর্যা) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৮৭ সালে অনার্সসহ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে অনার্সসহ বিএসসি, ১৯৮৮ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন।

তিনি ১৯৬৬ সালে নেত্রকোণা জেলার দিগলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক। ডিজিকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।